বিশ্বকাপ বাছাইয়ের পথে ব্রাজিলের অভিযানে আজ একটি অপ্রত্যাশিত বাধা এসেছে। ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে ১-১ গোলে ড্র করেছে সেলেসাওরা। এই ফলাফল ব্রাজিলের শীর্ষে থাকার লক্ষ্যে একটি বড় ধাক্কা।
ম্যাচের শুরুতেই ব্রাজিল এগিয়ে যায়। মাত্র ১৫ মিনিটে রাফিনহার একটি দুর্দান্ত ফ্রি কিকে জালে জড়িয়ে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেয়। তবে ভেনেজুয়েলা খুব বেশিক্ষণ পিছিয়ে থাকেনি। মাত্র তিন মিনিট পর টেলাসকো একটি দুর্দান্ত শটে সমতা ফিরিয়ে আনে।
ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিল জয়ের জন্য আরও আক্রমণাত্মক হয়। ৭৫ মিনিটে ভেনেজুয়েলার ডি বক্সের ভেতরে হাত দিয়ে বল ছোঁয়ার জন্য ব্রাজিল একটি পেনাল্টি পায়। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদের তারকা ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এই সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন। তার শট গোলপোস্টের পাশ দিয়ে চলে যায়।
ম্যাচের শেষ দিকে ভেনেজুয়েলা একজন খেলোয়াড় বহিষ্কৃত হওয়ায় ১০ জনে খেলতে বাধ্য হয়। কিন্তু ব্রাজিল তা সত্ত্বেও জয়ের গোল করতে ব্যর্থ হয়।
ম্যাচের শুরু থেকেই ব্রাজিল দলটি আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে খেলতে নামলেও গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে। বিশেষ করে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এবং তার সতীর্থরা বারবার গোলের সুযোগ হাতছাড় করেছেন।
ম্যাচের নবম মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র গোলরক্ষকের সাথে একাকী অবস্থানে পৌঁছে গেলেও শট নিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরিবর্তে তিনি বলটি রাফিনিয়ার দিকে পাস করে দিয়েছিলেন। রাফিনিয়াও বলটি গোলপোস্টের উপর দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
ম্যাচের ১৪তম মিনিটে গেরসন বক্সের ভেতর থেকে একটি শক্তিশালী শট নিয়েছিলেন, কিন্তু সেটি গোলের লক্ষ্যভেঙ্গে গিয়েছিল। মাত্র আট মিনিট পর ভিনিসিয়ুস জুনিয়র আবারও একটি সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড় করেছিলেন। তিনি পেনাল্টি এলাকার ভেতর থেকে বলটি জালে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন, কিন্তু বলটি গোলপোস্টের কাঠিতে লেগে ফিরে এসেছিল। এরপরই গেরসন আবারও একটি শক্তিশালী শট নিয়েছিলেন, কিন্তু ভেনেজুয়েলার গোলরক্ষক রাফায়েল রোমো সেটি ঝাপিয়ে ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন।
এইভাবে ব্রাজিল দলটি একের পর এক সুযোগ হাতছাড় করে যাচ্ছিল। যদিও তারা আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে খেলছিল, তবুও গোল করতে ব্যর্থ হওয়ায় তারা হতাশ হয়ে পড়ছিল।
ম্যাচের শুরু থেকেই ব্রাজিল দলটি আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে খেলতে নামলেও গোল করতে ব্যর্থ হয়েছে। বিশেষ করে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র এবং তার সতীর্থরা বারবার গোলের সুযোগ হাতছাড় করেছেন।
ম্যাচের নবম মিনিটে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র গোলরক্ষকের সাথে একাকী অবস্থানে পৌঁছে গেলেও শট নিতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরিবর্তে তিনি বলটি রাফিনিয়ার দিকে পাস করে দিয়েছিলেন। রাফিনিয়াও বলটি গোলপোস্টের উপর দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। মাত্র পাঁচ মিনিট পর, বক্সের ভেতর থেকে গেরসন একটি শক্তিশালী শট নিয়েছিলেন, কিন্তু সেটি গোলের লক্ষ্যভেঙ্গে গিয়েছিল।
এইভাবে ব্রাজিল দলটি একের পর এক সুযোগ হাতছাড় করে যাচ্ছিল। যদিও তারা আক্রমণাত্মক মনোভাব নিয়ে খেলছিল, তবুও গোল করতে ব্যর্থ হওয়ায় তারা হতাশ হয়ে পড়ছিল।
ম্যাচের ২২তম মিনিটে ব্রাজিলের গোল করার সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র তার সতীর্থের পাস পেয়ে পেনাল্টি এলাকার ভেতর থেকে একটি শক্তিশালী শট নেন। বলটি গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে গোলপোস্টের দিকে ছুটে যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, বলটি গোলপোস্টের কাঠিতে লেগে ফিরে আসে। মাত্র কয়েক সেকেন্ড পর, গেরসন বক্সের বাইরে থেকে একটি জোরালো শট নেন, কিন্তু ভেনেজুয়েলার গোলরক্ষক রাফায়েল রোমো দক্ষতার সাথে সেটি ঠেকিয়ে দেন।
ম্যাচের মাঝামাঝি সময়ে ব্রাজিলের গোলরক্ষক এডারসন একটি ভুল পাস দিয়ে দলকে বিপদের মুখে ফেলে দেন। ভেনেজুয়েলার একজন খেলোয়াড় এডারসনের সাথে একাকী অবস্থায় চলে আসে এবং গোল করার সুবর্ণ সুযোগ পায়। কিন্তু এডারসন কোনো রকমে সেই শট ঠেকিয়ে দলকে বাঁচাতে সক্ষম হয়। মাত্র কয়েক মিনিট পর, বক্সের ভেতর থেকে স্যাভিনিও একটি দারুণ সুযোগ মিস করে দেন। অনেক চেষ্টার পর, ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে রাফিনিয়া একটি দুর্দান্ত গোল করে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেয়। তার বাঁকানো শট গোলরক্ষক রোমোর নাগালের বাইরে চলে যায় এবং গোলপোস্টের জালে গিয়ে লাগে।
ম্যাচের মাঝামাঝি সময়ে, ব্রাজিলের গোলরক্ষক এডারসন একটি ভুল পাস দিয়ে দলকে বিপদের মুখে ফেলে দেন। ভেনেজুয়েলার একজন খেলোয়াড় এডারসনের সাথে একাকী অবস্থানে চলে আসে এবং গোল করার সুবর্ণ সুযোগ পায়। কিন্তু এডারসন কোনো রকমে সেই শট ঠেকিয়ে দলকে বাঁচাতে সক্ষম হয়। মাত্র কয়েক মিনিট পর, স্যাভিনিও বক্সের ভেতর থেকে একটি দারুণ সুযোগ মিস করে দেন। অনেক চেষ্টার পর, ম্যাচের ৪৩তম মিনিটে রাফিনিয়া একটি দুর্দান্ত গোল করে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেয়। তার বাঁকানো শট গোলরক্ষক রোমোর নাগালের বাইরে চলে যায় এবং গোলপোস্টের জালে গিয়ে লাগে।
তবে ব্রাজিলের এই আনন্দ বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। বিরতির পর, ভেনেজুয়েলা সমতা ফিরিয়ে আনে। তেলাসকো সেগোভিয়া একটি বুলেট গতির শটে এডারসনকে পরাস্ত করে গোল করে।
এরপর ব্রাজিলের ভাগ্য আরও খারাপের দিকে যায়। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র একটি পেনাল্টি জিতে দলে, কিন্তু নিজেই সেটি মিস করে দেন। এরপর আরেকটি সুযোগ পেয়েও তিনি গোল করতে ব্যর্থ হন।
এই ম্যাচে ব্রাজিলের উত্থান-পতনের একটি চিত্র উপস্থাপিত হয়েছে। তারা একদিকে যেমন দারুণ গোল করে এগিয়ে গিয়েছিল, অন্যদিকে তারা বারবার সুযোগ হাতছাড় করে নিজেদেরই ক্ষতি করেছে।
সিলেট ২৪ বাংলা/বিডিবি