সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজ হওয়া শিশু মুনতাহার মৃতদেহ তার বাড়ির পাশেই উদ্ধার করা হয়েছে। আট দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর এই মর্মান্তিক ঘটনা সকলকে শোকাহত করেছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মুনতাহার সাবেক গৃহশিক্ষিকা মার্জিয়া এবং তার পরিবারের সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত।
পুলিশের ধারণা, মুনতাহার পরিবার মারজিয়াকে শিক্ষকতা থেকে বরখাস্ত করা এবং তার উপর চুরির অভিযোগ আনার কারণে মারজিয়া ক্ষুব্ধ ছিলেন। এই ক্ষোভ থেকেই তিনি মুনতাহাকে অপহরণ করে হত্যা করেছেন। মারজিয়া এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্বীকার করেছেন যে, তারা মুনতাহাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন এবং তার মৃতদেহ বাড়ির পাশে একটি ডোবায় ফেলে রেখেছেন।
স্থানীয়রা মারজিয়ার মাকে হাতেনাতে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয় যখন তিনি মুনতাহার মৃতদেহ ডোবা থেকে সরাতে চেষ্টা করছিলেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং সাক্ষীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে মারজিয়া এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছে।
আট দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর এই মর্মান্তিক ঘটনা সকলকে শোকাহত করেছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শিশুটিকে তার গৃহশিক্ষিকা মারজিয়া এবং তার পরিবারের সদস্যরা হত্যা করেছে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, গত রবিবার ভোরে মারজিয়ার মা আলিফজান বিবি, মুনতাহার মৃতদেহ ডোবা থেকে সরাতে গিয়ে স্থানীয়দের চোখে পড়ে এবং তাকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী মারজিয়ার বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, মুনতাহার পরিবার মারজিয়াকে শিক্ষকতা থেকে বরখাস্ত করা এবং তার উপর চুরির অভিযোগ আনার কারণে মারজিয়া ক্ষুব্ধ ছিলেন। এই ক্ষোভ থেকেই তিনি মুনতাহাকে অপহরণ করে হত্যা করেছেন। মারজিয়া এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্বীকার করেছেন যে, তারা মুনতাহাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছেন এবং তার মৃতদেহ বাড়ির পাশে একটি ডোবায় ফেলে রেখেছেন।
এই ঘটনায় মারজিয়া, তার মা আলিফজান বিবি এবং আরও দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ এখনো এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে আরও কারও জড়িত আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে।
মুনতাহার মৃত্যুর খবর সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে এবং শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা বাড়িয়েছে। স্থানীয়রা এবং শিশুটির পরিবার এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
সিলেট ২৪ বাংলা/বিডিবি